নিজস্ব প্রতিবেদন: দিল্লি থেকে বৃহস্পতিবার কলকাতায় আসেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের কর্তারা। সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন তাঁরা। ইডির পাঠানো চিঠির নির্দেশ মেনেই এইদিন হাজিরা দিতে পৌঁছন রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়। কোলে ছিল ছেলে আয়াংশ। দীর্ঘ ৬ ঘণ্টা ম্যারাথন জেরা চলে। জানা গিয়েছে, প্রশ্ন-উত্তর পর্বের সময় কোলেই ছিল সন্তান। নামালেই কেঁদে উঠছিল ছোট্ট আয়ানশ। যদিও অভিষেকপত্নীকে এভাবে তদন্তে সহযোগিতা করতে দেখে কানাঘুষো শুরু করেছে ওয়াকিবহাল মহল।
কিছুদিন আগেই ‘শান্তিনিকেতন’ গিয়ে জেরা করেছিল ইডি আধিকারিকরা। সেখানেই জিজ্ঞাসাবাদের সময় আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত তথ্য উঠে আসে। কয়লা কাণ্ডের অভিযুক্ত অনুপ মাজির ব্যাঙ্ক থেকে টাকা এসেছিল নরুলা ম্যাডামের অ্যাকাউন্টে। সেই মহিলা কি রুজিরাই? ইতিমধ্যে একাধিকবার জেরা করা হয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচ পাওয়ার পরই দিল্লিতে আর ডাকা হয়নি অভিষেক-রুজিরাকে। কলকাতায় প্রথমবার হাজিরার নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। নির্দেশ মতো হাজিরও হয়েছিলেন তিনি।