নিজস্ব প্রতিবেদন : যে চার জন সিবিআই আধিকারিকের হেপাজতে থাকালীন লালন শেখের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় তাঁদের সাসপেন্ড করলো কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই চার আধিকারিকের গাফিলতিতেই যে লালন শেখের মৃত্যু হয়েছে, তাও কার্যত মেনে নেওয়া হয়েছে। এই সাসপেন্ডের তালিকায় আছেন বগটুই তদন্তের ভারপ্রাপ্ত সিবিআই কর্তা, ভাদু শেখের হত্যা কাণ্ডের দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার এবং আরও দুই সিবিআই আধিকারিক। যদিও সিবিআই কর্তা সুশান্ত ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধে আনা গাফিলতির অভিযোগের কোনও সত্যতা নেই বলেই খবর।
গত বছর ১২ ডিসেম্বর, বীরভূমের সিবিআইয়ের অস্থায়ী শিবিরের শৌচালয়ে লালনের ঝুলন্ত দেহ মেলে। সিবিআইয়ের তরফে দাবি ছিল, ওই অভিযুক্ত আত্মহত্যা করেছেন। কিন্তু সিবিআইয়ের বিরুদ্ধে মারধর করে তাঁর স্বামীকে খুনের অভিযোগ আনেন রেশমা বিবি। তিনি সিবিআইয়ের ৭ অফিসারের বিরুদ্ধে খুন, তোলাবাজি সহ একাধিক অভিযোগে মামলা দায়ের হয়।