দর্শক মনে খুব কম সময়ের মধ্যেই স্থান করে নিয়েছে ঝোড়া-মহার্ঘ্য-স্রোতরা। সাম্প্রতিক অতীতে স্টার জলসার পর্দায় শুরু হওয়া অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ধারাবাহিক হল ‘বালিঝড়’। বাংলা সিরিয়ালের চিরাচরিত পরকীয়া, কূটকচালি ছেড়ে রাজনীতির ত্রিকোণ প্রেমের কাহিনী নিয়ে এসেছেন লীনা গাঙ্গুলী।
দর্শকদের জন্য বোনাস ‘সৌগুন’ জুটির কামব্যাক।খড়কুটো’এর পর ফের ‘বালিঝড়’এ একসঙ্গে দেখা যাচ্ছে টেলি দুনিয়ার হিট জুটি কৌশিক রায় এবং তৃণা সাহাকে। যদিও এই সিরিয়ালে কৌশিকক অভিনীত মহার্ঘ্য চরিত্রটিকে ভালোবাসে না ঝোড়া ওরফে তৃণা। বরং নতুন সিরিয়ালে স্রোতকে মন দিয়েছে সে। যদিও বাবার চাপে পড়ে এবং স্রোতের প্রাণ বাঁচাতে শেষ পর্যন্ত মহার্ঘ্যকেই বিয়ে করতে বাধ্য হয় ঝোড়া। বাবা সমুদ্র সেনের অ্যাসিস্ট্যান্ট মহার্ঘ্যকে বিয়ে করলেও ঝোড়া তাঁকে স্বামী হিসেবে মেনে নিতে পারেনি।
সেই জন্য বিয়ের পর থেকেই নানাভাবে তাঁকে অপমান করে আসছে সে। যদিও মহার্ঘ্য কথা দিয়েছে ঝোড়াকে তাঁর স্রোতের কাছে ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু ঝোড়া তাঁকে বিশ্বাস করতে নারাজ।বিয়ের পর থেকে ‘শয়তান’, ‘লোভী’, ‘ধান্দাবাজ’ সহ মহার্ঘ্যকে একাধিক খারাপ কথা শুনিয়েছে ঝোড়া। বৌয়ের সকল অপমান মাথা পেতে সহ্য করেছে মহার্ঘ্য। এমনকি এত অপমানের পরেও ঝোড়ার সম্মান করতে কোনও ত্রুটি করেনি সে। নিজের চরিত্রগুণেই দর্শকদের নয়নের মণি হয়ে উঠেছেন মহার্ঘ্য।