নিজস্ব সংবাদদাতা : সাময়িক স্বস্তি ভাইজানের। যোধপুরের দায়রা আদালতে ১৯৯৮ সালে কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলার শুনানি ছিল। যোধপুরের কনকানি গ্রামে কৃষ্ণসার হরিণ চোরা শিকারের কারণে ১৯৯৮ সালে গ্রেফতার হয়েছিলেন সলমন খান।
সেই সময়, তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা দায়ের করা হয় এবং তাঁকে তাঁর বন্দুকের লাইসেন্স জমা দিতে বলা হয়। বৃহস্পতিবার এই মামলার চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করার কথা ছিল। কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় যোধপুর দায়রা আদালতে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপস্থিত হন সলমন খান।
তাঁর আইনজীবী হস্তিমল সরস্বত আদালতকে জানিয়েছেন যে ২০০৩ সালের ৮ অগাস্ট ভুলবশত সলমন খান ওই হলফনামা পেশ করেন, যার জন্য অভিনেতা ইতিমধ্যেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন।
শুনানির সময় সরস্বত বলেন, ‘২০০৩ সালের ৮ অগাস্ট ভুলবশত হলফনামা পেশ করেন অভিনেতা, কারণ সলমন খান তখন ভুলে গিয়েছিলেন যে তাঁর লাইসেন্স সেই সময় পুর্নবীকরণের জন্য দেওয়া হয়েছিল আর সেই সময় তিনি খুবই ব্যস্ত ছিলেন। যদিও তিনি আদালতকে জানিয়েছিলেন যে তাঁর লাইসেন্স হারিয়ে গিয়েছে।’
২০০৩ সালে ভুয়ো হলফনামা পেশের জন্য ইতিমধ্যেই মঙ্গলবার যোধপুর দায়রা আদালতের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন সলমন খান। এবার অস্ত্র আইন মামলায় ভুয়ো হলফনামা পেশ করেছেন সলমান , রাজ্য সরকারের এই আবেদন খারিজ করে দিল রাজস্থানের যোধপুর জেলা ও দায়রা আদালত।