নিজস্ব প্রতিবেদন: চিজ খেতে ভালোবাসেন? অনেকে বলছে বেশি খেতে না? কী করবেন নিজেই ঠিক করুন। পুষ্টিবিদরা বলছেন, চিজ প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যে অন্যতম। নিরামিষভোজীরা খাদ্যের তালিকায় চিজ রাখতেই পারেন। এতে ক্যালশিয়ামও ভরপুর মাত্রায় থাকে। বিশেষত ঋতুবন্ধের পর হাড় ক্ষয়ের সমস্যা দেখা দেয়। তখনই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা নেয় চিজ।

প্রাচীনকাল থেকেই চিজ খাওয়া হয়। দীর্ঘ দিন দুধ সংরক্ষণ করে রাখার উপায় হিসেবে চিজ তৈরি শুরু। সময়ের সাথে সাথে চিজের ধরন বদলাতে শুরু করে। যুক্ত হয় একের পর এক প্রকার। মোৎজারেলা, পারমেজন, চেডার, ক্রিম, কটেজ আরও কত কী!

সম্প্রতি বিএমজে নিউট্রিশন, প্রিভেনশন জার্নালে একটি সমীক্ষা প্রকাশ করা হয়। কী বলা হয়েছে সেই বিবৃতিতে? সমীক্ষায় জানানো হয়েছে, ডায়াবিটিস বা সুগার নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় চিজ। তবে সব চিজে নয়। জার্লসবার্গ চিজে রয়েছে এই ক্ষমতা। এই চিজ রোজ ডায়েট চার্টে রাখলে রক্তে কোলেস্টেরল ও গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।