নিজস্ব প্রতিবেদন : প্রত্যেকেই কমবেশি মানসিক চাপে ভোগেন। তবে দীর্ঘদিন ধরে মানসিক চাপে ভুগলে স্বাস্থ্যগত বিভিন্ন সমস্যা যেমন- অনিদ্রা, উদ্বেগ, ক্ষুধা পরিবর্তন ইত্যাদি দেখা দেয়।
চুল পড়ার সমস্যাও বেড়ে যায় অনিদ্রা ও মানসিক চাপে। তাই এখন থেকে মানসিক চাপ এড়াতে নিয়মিত মেডিটেশন করুন। নিয়মিত তেল ব্যবহার না করলেও কিন্তু চুল অকালে পাকতে শুরু করে। তেল চুলের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। নিয়মিত তেল গরম করে মাথার তালুতে ম্যাসাজ করলে চুল ভালো থাকে।
দীর্ঘদিন ধরে রোদে বেশি সময় কাটানো ও চুলো রোদের আলো পড়ার কারণেও অকালে সাদা হয়ে যেতে পারে চুল।
আসলে সূর্যের ক্ষতিকর অতি বেগুনি রশ্মি সরাসরি চুলে পড়লে তা শুষ্ক হয়ে পড়ে ও চুলের রং ধূসর হয়ে যায়।
অকালে চুল পাকার অন্যতম এক কারণ হলো ধূমপান। এটি শুধু আমাদের ফুসফুসের জন্যই ক্ষতিকর নয়, ত্বক ও চুলেও খারাপ প্রভাব ফেলে।
সিগারেটে থাকা টক্সিন উপাদান চুলের ফলিকলকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে চুল ধূসর হয়ে যায়।
চুলে কমবেশি সবাই বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করেন। তবে কোন প্রসাধনীতে কী ধরনের রাসায়নিক ব্যবহৃত হয়েছে, তা যাচাই করে কেনেন না অনেকেই। ফলে চুলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
বর্তমানে সবাই অস্বাস্থ্যকর খাবারে মুগ্ধ। স্বাদ বুঝে খাবার খাওয়ার কারণে বিভিন্ন ভিটামিন বাদ পড়ে যায়। ফলে চুলের মতো শরীরেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। মনে রাখবেন, খাদ্যে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টি চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই ভালো চুলের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি। এজন্য অবশ্যই পাতে রাখুন ভিটামিন বি-১২ জাতীয় খাবার