নিজস্ব সংবাদদাতা: হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে প্রায় আড়াই লক্ষ টাকা খরচে তৈরী হচ্ছে অক্সিজেন সরবরাহের জন্য পাইপলাইন ও দেড়শ সজ্জার কোভিড বেড । বিশেষজ্ঞদের মতে করোনার তৃতীয় ঢেউ আসতে চলছে শীতের মরসুমে আগে। তার আগেই প্রস্তুতি শুরু করলো পূর্ব মেদিনীপুর জেলার স্বাস্থ্য দপ্তর। শিল্প শহর হলদিয়ায় আগামীতে করোনা রোগী ও সাধারণ রোগীর চাপ বাড়বে এই হাসপাতালে। সেই দিকে তাকিয়ে দ্রুত হাসপাতালে পরিকাঠামোর দিকে জোর দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালে পরিকাঠামো রুগ্ন। ছাদের অবস্থা করুন এবং দেওয়ালগুলো ফেটে ভেঙে পড়ছে।
হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালেই 50 লক্ষ টাকা ব্যয়ে তৈরি হচ্ছে শিশুদের জন্য পেডিয়াট্রিক ইন্সেন্টিভ ইউনিট।
এই প্রসঙ্গে রূপরেখা তৈরি করতে এবং হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন অতিরিক্ত জেলা শাসক ও জেলা সিএম ওএইচ, জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের বিভিন্ন আধিকারিক।
অতিরিক্ত জেলা শাসক বলেন, হাসপাতালে পরিকাঠামোর উপরে জোর দেওয়া হয়েছে। হাসপাতালের সঙ্গে জড়িত সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করা হবে। দ্রুত কাজ সম্পন্ন হবে।
18 বছরের উর্ধ্বে ভ্যাক্সিনেশন প্রসঙ্গে জেলা সিএম ওএইচ বিভাস রায় বলেন, জেলায় প্রয়োজনের তুলনায় কম পরিমাণ ভ্যাকসিন সরবরাহ হয়েছে । ভ্যাক্সিনেশন দেওয়ার জন্য কিছু প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্য ধীরে হচ্ছে। আজ হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে 18 ঊর্ধ্বদের টিকাকরণ চালু হলো।