নিজস্ব প্রতিবেদন: আগেও ধরা পড়েছে জঙ্গি অন্য রাজ্য থেকে আলকায়দা বা ইসলামিক টেরোরিস্ট যাদের কয়েকজনকে অন্য রাজ্যের পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায়। এই ধরনের বহু ঘটনা আছে চলছে পশ্চিমবঙ্গে। এই রাজ্যেই দুষ্কৃতকারীদের আড্ডা হয়ে উঠছে তা বারবার প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে।
ভাঙ্গরে বোমার কারখানা পাওয়া গেছে… এটাই একমাত্র শিল্প পশ্চিমবাংলায় বোমার কারখানা যেখানে সেখানে পাওয়া যাচ্ছে তৃণমূলের লোকরাই তার প্রোপাইটার। তার টেস্ট হচ্ছে মাঝে মধ্যে নিজেদের পার্টির লোকের উপরে হয়ে যাচ্ছে। অন্য লোকের ওপর হয়ে যাচ্ছে মানুষ খুব চিন্তিত এটা নিয়ে একদম মুক্তাঞ্চল সরকার পুলিশ মুখ্যমন্ত্রী কারুর কোন কাজ নেই।
শান্তি কুঞ্জের সামনে যাচ্ছে অভিষেক ব্যানার্জি হাইকোর্ট বলেছে কাউকে ডিস্টার্ব করা যাবে না উদ্দেশ্যটা কি…. আমি জানিনা ওদের কাছে আর কোন ইসু নেই আটকাতেও পারছেন না কাউকে তাই নেতার বাড়ির সামনে গিয়ে সভা করে উৎপাত করা ছাড়া আর কোন কিছু করার নেই নিজেদের পার্টির মধ্যে এত ঝগড়া ঝনঝন মারপিট খুনখুনি হচ্ছে অন্যের বিরুদ্ধে কি করবেন নিজের ঘর সামলান…. তৃণমূলকে চোর বলে ঝাঁটাপেটা নিদান দেওয়ার কথা বলেছেন বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস ঠিকই চোরকে চোর বললে খারাপ লাগে কানাকে কানা বললে কালাকে কালা বললে খারাপ লাগে শুনতে খারাপ লাগে কিন্তু উপায় কি আছে আমরা বলছি না সারা দেশ বলছে কোর্ট বলছে সিবিআই বলছে প্রমাণ করে দিয়েছে তাহলে তোমাদের লোকেরা জেলে কেন লোক বলে দিলে খারাপ লাগবে তাহলে চুরি করো কেন।
রবীন্দ্রনাথ ঘোষ ফর্মে ফিরে এসেছেন বলেছেন বিজেপিকে সামাজিকভাবে বয়কট করো দু দুবার হেরে, শুভবুদ্ধির উদয় হয়নি লোকসভায় হেরেছেন বিধানসভায় হেরেছেন হারা পার্টি এখন নাটক করে লোকের দৃষ্টি আকর্ষণ করার চেষ্টা করছে মানুষ জবাব দেবে।
রাজ্যপাল বৃহস্পতিবার রাজ্যের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তাহলে কি ধনকার জামানার অবসান ঘটলো সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন প্রশংসা উনি করেননি উনি চাইছেন পশ্চিমবঙ্গ দেশকে নেতৃত্ব দিক আমরাও চাই পশ্চিমবাংলায় নেতৃত্ব দেওয়ার লোক নেই কি করে লোকের নেতৃত্ব বানাবেন উনি গিয়ে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী দেশের নেতা হতে যাচ্ছেন। আগে পাটনা যেতে চা খেতেন লখনৌ যেতেন এখন কেউ ডাকে না তাই চেন্নাই যাচ্ছেন। যার স্বীকৃতি নিজের রাজ্যে নেই সামলাতে পারেন না একটা রাজ্য তিনি দেশের নেতা হতে যাচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গ জাগুক পশ্চিমবাংলার সারা দেশকে নেতৃত্ব করেছেন। এখান থেকে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন সেনাপ্রধান হয়েছেন। জলসেনার প্রধান হয়েছেন। বায়ু সেনার প্রধান বাঙালিরা হয়েছেন বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে প্রফেসর ডাক্তার ইত্যাদি বাঙালিরা হয়েছেন আজ বাংলা সবচেয়ে বেশি দুর্দশা ।সব দিক দিয়ে অধঃপতন হচ্ছে। চোর ডাকাত গুন্ডা বদমাশরা তারা বাংলার নেতৃত্ব করছেন।
কলকাতায় চাকরিপ্রার্থীদের কামড়ের পর মুর্শিদাবাদের বরঞ্চায় বিক্ষোভকারীর গলা টিপলো পুলিশ সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন পুলিশের ট্রেনিং সিডিউল পাল্টে গেছেআগে তারা কি করে ভিড়কে সামলাতে হয় আগে আন্দোলনকারীদেরকে আটকাতে হয় এগুলো জানত। এখন তারাই আন্দোলনকারীদের খামচাচ্ছে ,গলা টিপে দিচ্ছে। প্রয়োগ হচ্ছে আমার মনে হয় এই ধরনের ট্রেনিং এখন পুলিশের দরকার আছে।
আমতা বিস্ফোরণকান্ডে বিচারপতি বলছেন পুলিশের এত ঢিলেঢালা মনোভাব কেন সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন পুলিশের ঢিলেঢালা মনোভাব আছেই এই পুলিশের উপর কারো ফর্সা নেই লোকে আদালতে যাচ্ছে কেন তাদের পার্টির লোকেদের ভরসা নেই যেখানে খুন হচ্ছে তার পরিবারের লোকেরাই বলছে সিবিআই তদন্ত হোক ।তারাই পুলিশের উপর ভরসা করতে পারছেন না। পুলিশের যে কাজ আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা দুষ্কৃতকারীদের আটকানো সেগুলো না করে তারা রাজনৈতিক কাজে লিপ্ত হয়ে গেছেন তৃণমূলকে ভোটে বিরোধীদের আটকনো এই করতে গিয়ে তাদের অফিসিয়েন্সি নষ্ট হয়ে গেছে পুলিশকে দিয়ে পুলিশের কাজ করানো উচিত।